টু ডেল স্কয়ার ধ্বংসস্তূপ! প্যারাক্যুইট বাইপোলার ডিজঅর্ডার দৈত্যটা দাঁত দিয়ে নিজের দাঁতকে কামড়াচ্ছে, বিষ, বিষ চতুর্দিকে বিষের পাথর গজিয়ে উঠছে হাড় নেই হাড়ের মতো তামাটে বীজগুলো ছড়িয়ে দিচ্ছে কোন এক সধবা কৃষকের গিনিপিগ গ্ৰহাণু, দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সঙ্গম করছে অ্যালসেশিয়ান বুলডগ হ্যামার ফেস্ট আফ্রিকান হাউন্ড লেজি ডগ, না এখানে বহু প্রাচীনকাল আগেই লাল অযোগবাহ ক্ষেম গাছগুলো বিক্রি হতো ২ টাকা ৫০ পয়সায়, এখন একটা পাগলা গারদ থেকে ছিটকে মাকড়সা আমার কাছ থেকে দশ টাকা নিয়ে যায় বেসিনে তরল বমি করে, হাত দিয়ে চেটে খায়, ঘুম নেই অথচ একাকী ইউরিয়া নিয়ে আসে টমেটো স্তূপ আর কৃষকদের মধ্য মস্তিষ্কের মাথা ভেঙে যাওয়া জলজ কুম্ভক নদী অগস্থ্য রুক্মিণী বানভট্ট চন্দ্রভাগা সত্যভামা বিষয়ক সম্পত্তির স্কন্ধমূলে ঝুলতে থাকা জাহাজের সাথে সঙ্গম দৃশ্য থেকে। এখানে সকলেই নষ্ট, গাছ নষ্ট পাপ নষ্ট চর্ম রোগের কয়লা নষ্ট ধ্রুবতারা যে হুকে ঝুলিয়ে দিচ্ছে জিংকেট পিতার মতো তারা একাকী অন্ধকারের গোপনীয় ইঙ্গিত থেকে তুলে আনা থুতু আর নীরব ভ্রাতৃকালীন একটা মৃতজীবী করোটির পাথর, স্পষ্ট শুনতে পাই পিতার বুকের রক্তচাপ শামুক ভাঙ্গার অসুস্থতা বাথরুমের ভেতরে শক্ত দোঁয়াশের নিকুঞ্জ মন্দিরে ফলবতী চন্দন গাছের ইউরো ম্যাগনোলিয়া মেগাপিক্সিং একটি রঙ্গনের বদলের চাষ করছে প্রস্রাব গ্রন্থির শক্ত গতিজাড্য, আগুনের বৈষ্ণব ডিম্বক রাশি আর দ্রোণাচার্যের ভেতর থেকে বেরিয়ে আসা মাথাটাকে অসংখ্য খন্ডের পর একদল স্বৈরাচারী পুরুষ নিঃশব্দে তৃতীয় লিঙ্গগুলোকে অসুস্থ প্লেট দিয়ে কেটে দিচ্ছে। কেন আমি তরল ঘনীভবন মন্ত্রপুত ছরাগুলো নিয়ে একাকী জলজ স্নায়বিক পথে হাঁটতে হাঁটতে কারখানার অবিন্যস্ত একটা পরিত্যক্ত স্লাইডিং টেবিলের ওপরে চিত হয়ে শুয়ে থেকে চলমান করাত কলে কেটে দিচ্ছি? নির্বোধেরা তিনবার মেধা অভীক্ষার পরীক্ষায় যায়, একটা নারীকে উলঙ্গ করে চিতায় তোলে একটা ঘরের ভেতরেই চিতা তার গন্ধ ছড়িয়ে চলে ভিক্টিমাইজ ফেরানাইসড ট্রলি ব্যাগের গোপন কুঠুরি নিয়ে নদীর গোপনাঙ্গে দাঁড়িয়ে পড়ি, এখানে সারারাত সাপেরা কিলবিল করে নিজেদের আঁশ বিক্রি করে নিজের বংশধরদের, আমার মাথার বিমূর্ত পরা শক্তির শরণাগতি সমগ্র আমি তিনবার মৈথুন রত ভঙ্গিতে অষ্টম শৃঙ্গার দৃশ্য পেলে আমি ঘুরে আসি বৈদুর্য নগরী, এখানে সারারাত পাপ বিক্রি হয় কালো ত্রিপল ঢাকা একটা অসুস্থ হাইড্রোলিক সেলফোন বিক্রি হচ্ছে যার প্রোপাইটার মারা গেছে হাসপাতালে তার মাথার কাছে তুলো ছিল তুলোর বাগান ছিল তুলোর পাহাড় ছিল। তুলোর ক্রিয়াপদ ছিল। মাথায় সালোকসংশ্লেষের চক্র ঘুরছে বৃদ্ধাশ্রম থেকে নেমে যাচ্ছে পাগলা গারদের হাসপাতাল এখানে সকলেই মাঝরাতে হলে কালো কালো ক্যাপসুলগুলো মুখে ঢুকিয়ে হলুদ বমি করতে করতে জোরে ঢুকিয়ে সাইটোপ্লাজমের মলম মেখে নিচ্ছে, কে কাকে নিয়ে যাবে হলুদ জমাট সাবান ফেনা বিষয়ক একটা বাথরুমের ওয়াচ টাওয়ার থেকে ফিরে আসা অপসারী লেন্সের নিচে চক্ষু রোগ বিশেষজ্ঞের তৃতীয় কর্নিয়া বিক্রি করা কালো প্লাস্টিক কৌটার ভেতরে, যেখান থেকে পাচার হয়ে যাচ্ছে গোপন হাসপাতালের মণিকর্ণিকা ঘাটের অস্ত্যর্থক ছাই ভর্তি সিফলক্স আই ড্রপস বিষয়ক মাল্টি ভিটামিন ডিজ্যাস্টরড অধ্যুষিত গোপন ডিসপেন্সারের দিকে আমি উলঙ্গ নারীটিকে চর্মরোগের মলম মাখিয়ে মাখিয়ে তার গ্রস্ত উপত্যকার নীলাভ অভয়ারণ্য ভেঙে ত্রিপুরারী রুক্মিণী বিষয়ক জঙ্গলে ফেলে আসি আমার নিজেরই খোলস আর সাপের পচে যাওয়া ডিম ভর্তি তৃতীয় নখর বৃন্তের উদ্বায়ী হরপ্পা সমগ্র আর উদ্বায়ী মৈথুন প্রকার নীলাভবন অবসরের এক একটা হাইপোক্লোরাইড জৈব। বিষের নিচে পাতলা করে বিছিয়ে রাখা শিশু হাসপাতালের নরম পাতলা পায়খানা বিষয়ক একটি গোপন আস্তানা, যেখানে সারারাত পুলিশের মতো এক একটা ধৃতরাষ্ট্র অন্ধযোনি পদ্ম ব্রহ্ম লাল নারদ চতুর্থ আলেকজান্ডার গ্রেডিং মহাকাশ রক্তশূন্য পুরুষ থেকে মুখাগ্নির জন্য নিয়ে যাচ্ছে আরো এক গন্ধর্ব পুরের দিকে সারারাত কেমন অসুস্থ রেললাইনের ভেতর থেকে বেরিয়ে আসা এক একটা কাপালিকের গান ধরবো, ব্রহ্ম যোগিনী আমাকে নিয়ে যাবে নিস্তব্ধ নির্জন বস্ত্রালয়ের ভেতর সেখানে সারারাতই খরগোহাটি দাঁড়িয়ে থাকবে একটা প্রোপাগান্ডো গন্ডার ও রবার্ট ডি সিলভা নিঃশব্দের সিলিকন কোটেড নারীরা হাওয়ায় দুলছে আর নিজেদের আঁকড়ে ধরে চুম্বন করতে করতেই তৃতীয়বার গর্ভপাতের জন্য নিজেরাই নিজেদের ঠোঁট কামড়ে খাচ্ছে ইমারজেন্সি কনট্রাসেপটিক ভেবে, মিশরীয় কারখানায় তৈরি একটা এলাচি ফেভারের মাংসের নিচে আমার থ্রম্বাটিক লিভারের খন্ডগুলো ছড়িয়ে রাখি সংক্রামক ক্ষত রোগের জন্য, আমি জানালার দিকে চেয়ে থাকি জানালাতে প্রতিটা নক্ষত্র চৌকা হতে হতে একটা আয়তঘনকার পিরামিডের ত্রিশূল দ্রব্যাদি নিয়ে মাছেদের চোখের প্যারাইটাল গ্রন্থির লাল আঁশ গুলোকে বিছিয়ে দিচ্ছে মদ কারখানার তলায় দাঁড়ানো কিছু জল তরঙ্গের লক করা নট সার্চেবল লিকুইড ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও সেলি সাইক্লিক প্লাস্টার অফ প্যারিসে ডুবানো সাইবেরিয়ান স্কার্ফ ঢাকা যুবতী মার্কা পুতুল। প্রোফাইল পিকচার বৃদ্ধ সন্ন্যাসী মার্কা একটা মদের বোতলের নিচের জমা থাকা নিজেরই উদ্বায়ী ছাইয়ের জন্য আমি কাউকেই গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করা পিডিএফ কনভার্টারে আমি অতৃপ্ত পুরুষদের উলঙ্গ নেভি কাট থ্রি কোয়াটার শর্ট প্যান্ট দেখে নিজের হিমালয়ের থেকেও নেমে আত্মহত্যার কালোজাম ফলগুলো নিয়ে গ্রেহাউন্ড কারখানায় কুকুরদের ধরে ধরে ধাত্রী বিদ্যা শিখাচ্ছি অথচ চেস্ট মেডিসিন ডিপার্টমেন্টে কোন পুরুষ নেই কোন মানুষ নেই সকলেই হৃদস্পন্দনের বীভৎস লাবডুব ছিঁড়ে খেতে খেতে একদল সাদা রঙের জাহান্নাম পরজীবী এই গোপন অস্ত্রের লীলাভূমি পেরিয়ে ঈশ্বরময় দোলনায় দুলিয়ে দিচ্ছে এক একটা মুখগহ্বরের নিচে দুলতে থাকা আশাবরী মাছেদের ধরার জন্য হত্যা বিশারদ নাইলন জলের মহাজাগতিক চৌখুপী বারান্দার হত্যা, বাসনালয় থেকে বেরিয়ে আসবে আমার শ্বেতাঙ্গ রেস্তোরাঁ কারখানার একটা বিতস্তা স্নানাগার কাউকে আর পাপ বিক্রি করছে না কেউ অথচ নিজের মৃত্যু রঙের কঙ্কালের চোখ থেকে বের করানো ১৮ টা খন্ডের শুন্য দৈর্ঘ্যের একটা হৃদপিণ্ড ঝুলিয়ে দিচ্ছে। আমাকে কেউই দেখে আর ক-আকার বিভক্তির চিৎকার করছে না, গলা থেকে ঝুলছে তামাটে রঙের টকটকে লাল প্রবেশদ্বার নিষেধাজ্ঞা পত্র উপেক্ষা করে আর কোন পুরুষ মানুষ এখানে কাজ করে না মাঝ রাতের দিকে এলইডি ভেতরের কিউট আর কোড বন্ধ হয়ে যেতেই কালো শরীর কাঠের তৈরি ঈশ্বরী সমতলে হাটে গৌরাঙ্গ বর্ণের আঙ্গুরে কামড় বসায় নয়নতারা ফুলে বসে একজন জাপানি জোতদার মিনিমাইজ শৌচালয় থেকে অনেক তরল মুদ্রাদোষ খসে খসে পড়ছে, ব্লু প্রিন্টের নষ্ট সুমেরীয় লিপির রাক্ষশাস্ত্র ভেঙে ত্রৈলোক্যনাথ মন্দিরে রুক্মিণী বিষয়ক নষ্ট গিরিজা পত্রাঞ্জলি নিয়ে একটি মস্তিষ্কের ফুল কোটেড মেমোরি থাকা রক্ত ভর্তি সানমাইকা বিষয়ক পাতলা চামড়া অসুখের ভয়ংকর সিডেটিভ নিয়ে যেতে দিচ্ছে একটি ক্ষুদ্র ঈশ্বরের হাতের সাথে, প্লে ভিউ ফার্ম ডেনসিটি ওভাম কাউন্ট একটা ছোট্ট কক্ষে ১৪৪ ধারা আনা শৈত্যপ্রবাহ চলছে, স্বপ্ন মহা তাপীয় অভিসারী কর্মযজ্ঞের শক্ত শ্বেতপত্রে মহাকাল শূন্যতায় ঈশ্বরও ভেঙে খাচ্ছে নিজের অস্থি সমগ্র মহাঘোর প্রণয় দৃশ্য।
একটা ভয়ংকর মাথা কাটা মাছ সমুদ্র থেকে নেমে আরো অনেক পাতালে এসে চতুর্থ বারের জন্য চিত্রশিল্পীদের রেক্টিংগুলার মাথাগুলোকে পেষাল কলে পিষে জনপ্রপাতের ধোঁয়াকে গন্ধ বিপর্যয় ধ্বংসাবশেষ দেখাচ্ছে। জিভ দিয়ে চেটে চেটে ছুরি বিক্রি করছে দোকানদারটা, তখনো খোলা ছিল তরল সবুজের মতো ব্লেডের দোকানটা সেখানে কালো কালো সাপের বাচ্চা বিক্রি হচ্ছিল মৃত মানুষের হাই বিক্রি হচ্ছিল যক্ষা রোগাক্রান্ত মানুষদের তলপেট বিক্রি হচ্ছিল, একটা ব্লাড ব্যাংকের দুটি জোড় খাওয়া সাপ রক্তের স্পাইরাল ভেরিকোজ মাইক্রোস্কোপিক রক্তদানার মতো মৃত মানুষদের জন্য সাদা জামাগুলো দুলছে কিউলেক্স প্রকার অষ্টাঙ্গিক লিউকোপ্লাস্ট স্নায়ুতন্ত্র থেকে। একটা এবোরশন স্পেশালিটি হাসপাতালে অপেক্ষমান যাত্রীর নষ্ট প্রস্রাবখানায় এগিয়ে দাঁড়ায় নিজের মূত্র গ্রন্থিটাকে হাত বুলিয়ে পৌর পিতার কাছে কিছু জেলিফিস মাছের কঙ্কালে আগুন ধরিয়ে দিয়ে সূর্যের মতো একনিষ্ঠ হত্যাকারীর সরস সুতোর মতো মহাজাগতিক এক দড়ি ধরে নেমে আসবে হি হি করে হাসবে উবু হয়ে বসবে, রক্ত ফেনা মাখানো পূজার উপাচারের সাথে হড়হড়ে হলুদ বমি করতে করতে পৃথিবীর দৈত্যদের সাথে নীরাভরণ ভাবে মিশে যাবে কোন এক ব্রহ্মচর্য দীক্ষিত মন্ত্রের নির্বাক বিজ্ঞাপন সেতু পেরিয়ে, এখানে রেস্তোরাঁ খুলছে একটি নীলগিরি সাপ।
আমি জলজ নদী পেরিয়ে যেতে ভয় করি বারবার নিষিদ্ধ বিজ্ঞাপন দেওয়া মহিলাদের শৌচালয়ে যাই আগুন কিনে বারুদের পাহাড় কিনে জীবন্ত মাছেদের গলার কাটা হত্যার অসুস্থ নঙ তড়িৎ সংবহন দেখে, থ-কার কালো আপেলের দোকানে নিজেই হত্যার ব্লু প্রিন্টগুলোকে ম্যারিনেট করে রোস্টেড দ্রাক্ষা দোকানে বিক্রি করছি কালো কালো ডিমের পোচ, একটা ইমারজেন্সি পুরুষ বিভাগীয় ভ্রুণ আমাকে দেখে চিৎকার করছে শ্বাসকষ্ট হচ্ছে মুখের ব্রণ ফেটে যাচ্ছে পুঁজ ভর্তি যমালয়ে কেঁপে উঠছে একটা বিষাক্ত নদী, একটা ধ্বংসপ্রাপ্ত মুদ্রণ যন্ত্র হবে হে যুধিষ্ঠির? আমরা তিনজন একাকী শক্ত সুমেরুটাকে মুখে নিয়ে পৃথিবীর হত্যাকারী সেজে আমার নিজের লিঙ্গটাকে ঝুলিয়ে দেবো ১০ লক্ষ সুচের ডগায় অথচ আমার তিনবার হত্যা করা দেহটাকে পিস হেভেন থেকে অটোপ্সির জন্য নিয়ে যাচ্ছে তিনজন উলঙ্গ প্রেতিনী নার্স ও রক্ত ভর্তি অ্যালকোহলিক সাপের ডিম্বানুর বাচ্চা, কালো রঙের চোখে আদিত্য ফর্মিক মিষ্টান্ন ভান্ডার ও লিপগ্লসের রেডিমেড ফ্যাশন ডিজাইনের দোকানটি আমার সাদা স্রাবের ন্যাকড়াগুলো পৃথিবীর কাস্পিয়ান ছিঁড়ে দিচ্ছে ডিফিটেড স্থূল মাংস ঢাকার ইলাস্টিক দাঁত দিয়ে। আয়নাটি সব হত্যার জবানবন্দী থেকে এক সময়।
অসুস্থ স্রাবের লাল করোগেটেড জাহাজ ও হত্যাকারীর জবানবন্দী
নিমাই জানা
নিমাই জানা
মন্তব্য