ক
আমাকে আষাঢ়ের সন্ধ্যা দিয়ে দেখো
দু'পাশে পাগলের মতন পুঁতে দেব
শটি ও জার্মান লতার ঢেউগুলো
এখানে গ্রাম লিখো এখানে শুয়োরের
সতীকে ডেকে এনো
এখানে বিনয়ের লিরিকে ফাঁদ পেতো
একটা দুটো গ্রহ ধরা তো পড়বেই
ধরা না পড়লেও আমাকে আষাঢ়ের সন্ধ্যা দিয়েছিলে
বলেই চিলটুকু ছিনিয়ে নিতে পারি
তখন মাড়ি খুলে দেখিও অনায়াসে
কেঁচোরা ঢুকে যায়
কীভাবে ঢুকে যায় অশ্বহীন পথে
একাকী মাংসের বিনীত চলে যাওয়া
তুমুল মেঘ দিল অসহ্যে...
খ
বিলুপ্ত প্রথা... বিলুপ্ত প্রথা এসে ঘাই মারে
পুকুরের নীচে। বহুতর নীচে
লুকিয়ে রয়েছে সিউডোতরটি।তার
জনারণ্যের ভেতরেও কিছু
অবনত গাছ...ভাটিয়ার মাখা
রাত্তিরবেলা ঘন ঘন ঘাই মারছে
তুমি এর কোনও বিকেল দেখনি
অস্ফুট এক জানালায় হাত রেখে রেখে বোঝো
কোনখানে জল আঘাত করেছে শামুকের মতো
প্রাকবর্ষার বিলুপ্ত প্রথা এসে
ঘাই মারতেছে অঙ্গের মুখে
কবিতা
সব্যসাচী মজুমদার
সব্যসাচী মজুমদার
তুমি প্রতিবারের মতোই ভাবিয়ে তোলো। তোমার কবিতা পড়ে কিছুক্ষণ কবিতার মধ্যে থেকে যেতে হয়।
উত্তরমুছুনবিন্দু পত্রিকায় সব্যসাচী মজুমদারকে চিনেছি৷ বরাবরের মতোই নজর কাড়ছেন এই কবি৷ উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি কবির
উত্তরমুছুন