জেসাসের মতো পপ আর্ট
সে দেখতে ছিল জেসাসের মতো
অপরাপর কোনো পপ আর্ট,
আড়াল হয়ে মাশরুমের জাহাজে-
স্পর্শ করে অন্যের খেয়াল।
বালিশে মাথা রাখলেই স্পটডেড
চেতনে ঘুমায় বেরসিকের কাঁধে
প্রিয় শব্দ খরচ করতে নাই-
বনসাঁই হয়ে যায় কিউরিওসিটি
দক্ষ জাগলারের সহোদর হয়েও
ঘুরেফিরে সব ক্যাওটিক মিথ,
কুঠার গেঁথে নিজের ক্রুশে
তাই শুধু ক্যাওস করতেই জানে।
তার গীত গায় কেবল ঘ্রাণভ্রষ্টরা-
ঘুরে ঘুরে কুকুরের মতো,
বিরহে ডুবিয়ে রাখবে অক্লেশে
বাড়াই যদি হাত বন্ধু হতে
এবং সব জেসাসই ক্রুশবিদ্ধ হয় শেষে।
গাভীর জ্যাজ শোনাকালীন
ধীবরদের গ্রামে গেলেই
মেরি গো রাউন্ড স্বাদু লাগে
এখানে জ্যাজ বাজায় গাভীরা,
ধাক্কা মারে- ডিজায়ারের ঠেলাগাড়িতে-
ডিজায়ার সব শেষ হলে হাওয়ায় বেসামাল
দ্বিধার মোজা রাস্তা ভুলে ফিরবে না বাড়ি
এখানে পাওয়া যাবে না পোষাকছাড়া
বার্বিডল আর আমাদের মিউচুয়াল অহম,
ধীবরদের শরীরজুড়ে ব্লিসের সাড়া-
তারা বৃষ্টির দিনে ক্যাঙারুর পকেটে
আত্না রেখে নাচতে থাকে।
তাই চালাক সাগর দেয় ইশারা-
দিনগুলি হারিয়ে যাবে পায়ে পায়ে
কৌশলী জাহাজের ক্যামোফ্লেজে।
বহুদিন আমারে নির্জন করে রাখবে
মাইম করে- আর কাছ থেকে দেখা
মাছের চোখ অন্ধ করে ফেলবে গুপ্তচর ভেবে।
লুপ
একটা প্রিজন ভ্যানে চেপে,
অনুনাসিক আলাপ সালাপ- ন্যাকামি নাই,
আর একটা লাল মলাটের বই
ঠিক রাধাচূড়ার মতন- রাধাচূড়ায় চন্দ্রবিন্দু নাই হয়ে গেসে;
যেমন আমার মাথা থেকে তুমি- কিছুই যায় আসেনা।
এতটুকুর মূল্য ফড়িংয়ের থেকে ধার করা-
বক্রতা দিত গ্রাফ মেপে।
যেহেতু সাহাবায়ে কেরাম না, তাই ঝেড়ে ফেলা যায়।
ব্র্যাকেটে রেডিও, যেখানে ভাষার অত্যাচার নাই-
বীথিকা থেকে বীথিকায় সরে পড়া যত সহজ
ততটুকু দিয়ে আমার মধ্যে উত্তরণ করো।
আর নব ঘুরালে-
মেলোডিক ব্যাকগ্রাউন্ড আসবে
এই নিমিত্তে মহাকাল নেমে যায় মড়ক পড়া লেনে।
তিনটি কবিতা
মুসাব্বির আহমেদ হিমেল
মুসাব্বির আহমেদ হিমেল
মুগ্ধতা ছড়িয়ে দিল।
উত্তরমুছুন