এপ্রিল ফুল
হাইওয়েতে নির্লিপ্ত হলে
আবাসন পাজল হয়ে যায়,
তখন ভ্রুণ পাঠের পূর্বে
ঠোঁটের ডগায় ভাসমান শায়েরি-
শায়েরিতে ভেসে মোটেল বরাবর
ম্যানিকিন আর কানা প্যাঁচার বাহার।
মাই প্রেশাস প্যাঁচারা স্তুতি দেয়,
ম্যানিকিনেরা বাহাস করে-
ফিকশনের রুচি- অরুচি
তা শুনে হাঁটতে থাকি ব্রেইল ঘষে।
এপ্রিল ফুলের দিনগুলোর বাবল
বেহুদা ছিটকে পড়েছে তাই-
ঝিমায় সারাক্ষণ নিরুদ্দেশ মোটেল
ধীরে ধীরে বোকাটে হয় সবাই,
ভাঁড়ামি নরম দূরত্বে।
প্রশ্নেরা দস্তানা পরে ছড়িয়ে রয়
শায়েরি- মোটেল- ভ্রুণপাঠ
মরশুম শেষ।
তাই আজকাল কেউ পারেনা
ঠোঁটে শায়েরিটুকুও ভাসাতে।
মৎসকন্যার মিমিক্রি বৈষয়িক
দুপুর রোদের মৎস্যকন্যার মিমিক্রি
পকেটে রাখে সেপিয়া রিংমাস্টার।
খুচরো এক বেকসুর অন্ধকারে
যেখানে মথের মেলা-
একটা হামিংবার্ড উড়ে গেল
সেই অন্ধকারের ওয়েভে
পুরনো হার্প টেনে।
দৃশ্যত গ্রিনরুমে সবই ফ্লোরাল
মিমিক্রি, মথ আর হার্পের মন্তাজ-
সেপিয়া হয়ে যায় হামিংবার্ড
খুঁজতে থাকে আরো অন্ধকার
কুঁচকে যায় মিমিক্রিও তাই-
প্রিয় দুপুর কাটে জিকির বিশেষে
রিংমাস্টার গিলে খায় সায়ানাইড।
দুইটি কবিতা
মুসাব্বির আহমেদ হিমেল
মুসাব্বির আহমেদ হিমেল
মন্তব্য