পুরোনো রঙের খরগোস এক সামনে দেখি চোখ বুজে খোলা অন্ধ। খরগোশ দুপায়ে তাকানো আমার মুখেই - ওর সারস দগ্ধের সা
খেয়াল করলে দেখবে নীল খরগোশেরর কান সাদা কিন্তু সাদা খরগোশ কারণ যাই হোক তার কানের ভেতর অনুমোদন লাল চিহ্নের
হঠাৎ বৃষ্টি নামলে এখন! বৃষ্টি নামতে পারে যে কোনো সময়ই জল আবারও এক হাঁটু। জলে হাঁটার চিহ্ন কাটিয়ে হাঁটছো যখন হঠাৎ সামলে পিছন ফিরো!
ট্রেন গমনের ছায়া গাছের দাগ অন্তমিল জল সব্বাই সবটুকু ছেড়ে যাওয়ায়
ছবির এই দৃশ্য ভানুমম আর্ট গ্যালারির ঢোকার দরজা এখনো সেখানেই।
আপনি চলে ছেন সাড়া পাই না সাড়ায় থাকা দিগ্ মোহন অমর্ন্ত গঙ্গা স্রোতে তার ভেতর তরো তরো উচ্ছলে জড়ালে জড়িয়ে নিয়য়ই যদি! থামায় হাত ভেতরের তার দৃশ্যয়
শ্বাস টেনে প্রথমে মাথায় কিছুটা ঘুলঘুল ঘাড় পিঠ দমনে সে নামছে তুমি ছুঁয়েই থাকার অ কেবল কোণায় এক গন্ধত্ব
সব শব্দের রঙ গন্ধ ডাক আলো স্বাদ স্বহচার দুলর্ভ পাও না কারণ নোকরের জল হাতেই সেই রাতকে ভাবলে আলো তীর চিহ্নে কপালের মাঝ এখনো
দুই
পাহাড় সমুদ্র নদী ঘোরার পর ডাকো শব্দের আওয়াজ না! নেই কিচ্ছুটি। ঠোঁটের থরে অনুমোদন চা মিলিত হই
সাঁঝ জঙলার পিছনে ঘুপটি ওদিক নয় আলোয় এখানে হাত হাত স্পর্শ জাগছে আমায় ডাকে আমি অতির
চিহৃত
অহনা সরকার
অহনা সরকার
মন্তব্য