চারটি কবিতা
সুমন সাহা
শুভাকাঙ্ক্ষী শোভা মাসি
চোখ গর্তে।
অপচয়ের পরীক্ষা দিচ্ছে।
নিজের ঘরের খোঁজ আড়ালে রেখে
অন্যের ছিদ্র অন্বেষণ, অযৌক্তিক—
যুক্তি, পরামর্শ-মরামর্শ দিক-বিদিক!
‘আপন ঘরের খবর লে-না— মাসি...’
ঢেঁড়স ভাজি পুড়ে যাচ্ছে!
লেখা কাটাকাটি
তোমাকে মনে পড়ে— লিখে রাখি।
বন্ধুত্বকে বিরক্ত করছি না।
আড়ালের কেউ বললো—
‘ল্যাখা ছাড়বি না—
হরিণের সাথে হরিণীর দেখা না হলেও…’
দুঃখ তোমার চুলের মতো দোল খায়,
ময়লা জমলে—
ধুয়ে ফেলবো সামনের শনিবার!
ওপেনটি বায়োস্কোপ
ডুব দিয়ে পাড়ি দিতে পারি
সাঁতারে যাবার সাহস হয় নাই
দিচ্ছো না
জানিনা তোমার ১ম শ্রেণির মন
কার জন্য বরাদ্দ!
মাছ অবাধে অবাধে যাক
আমি হাসবো—
মালাটা মুক্তোর হতে পারে!
দেখা যাক…
অতিথি অতীত
অদ্ভুত কুয়াশা যদি মাঠের দিকে নিয়ে যায়—যাবো। আদর বাসা থেকে পালিয়ে যাবার আনন্দ নিয়ে তোমাদের বাসাতেই থাকে! দীর্ঘশ্বাস—ওনারা ৫ বোন। দীর্ঘশ্বাসগুলো উড়াল শিখে অপরিনামদর্শীও হতে পারে—যদি চোখ ইশারা দেয়!
চোখের ইশারায় বনভূমিতে সংসার পেতে নববধূবর কীসের বাসা খোঁজে—খোঁজার প্রাক্কালে জলে ডুবিয়ে আসা অতীত চৈত্রসংক্রান্তির দিকে যাচ্ছে— যাক… আমিও তোমারে আর বেশিদিন ভাবছি না!
বেশ ভালো লাগলো কবিতাগুলো।
উত্তরমুছুন