দ্বারকা
.......……….......
খোল …
দ্বারকা, রেখ না আর বাহিরে দাঁড়িয়ে …
তোমাকে
ভুলে যাওয়ার কারণ নেই!
জীবননৈকট্যে
ফুলে যাওয়ার কারণ রয়েছে! ...
দ্বারকা হে
সুদর্শন
চক্রময়, ক্ষমতাকেন্দ্রের দ্বার
করণ আধারে
খোল কাঠামোর মন— খুলে যাওয়ার কারণবেলায়
মূলে যাওয়ার কারণ রয়েছে …
উঠছে
প্রাচীর বেয়ে
কণ্টক আকীর্ণ কুসুমিত ভোর,
বাজিছে
শ্যামল মনে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী …
দ্বার
করণ আধারে
কাঁপছে তর্জ্জনী … সমুদ্রশোভিত জনগণমনে …
খোল হে, দ্বারকা …
বসন্ত
…………………………………………
বসন্ত,
বসন তরণ কর ...
কুহুকুহু ... কুহুতানে ... সবুজ পোষাকে …
পাতায় পাতায় ... গাছের শাখায় ...
মদনরঙীন
ফুলেল ধনুকে থেকে ছিলার যোজনে
বাঁকানো যায় এমন মন, জাগাও কথায় ...
পার্থিব সবুজকামী
ধূসর ধরায়,
বসনবিহীন অনাথ শিশুর রাষ্ট্রকুঞ্জে...
বসন্ত
বসন তরণ কর—
যে ভাবে
ঝুলবারান্দায়
সবুজ কোয়ারেণ্টাইনে
(পৃথিবীর রেপ্লিকার মত) ঝুলে থাকা টবে
ঘ্রাণের উৎসবে
করবীর মন
ফুটে আছে ফুলময়
সৌন্দর্য্যশোভিত ভারে ...
{‘বসন্ত ও দ্বারকা ।। আরণ্যক টিটোর কবিতা’ বঙ্গীয় শব্দকোষ (শ্রী হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়), বঙ্গীয় শব্দার্থকোষ ও ক্রিয়াভিত্তিক-বর্ণভিত্তিক ভাষাদর্শন (কলিম খান-রবি চক্রবর্ত্তী) অনুসৃত বানান রীতিতে লিখিত।}
কবিতা দুটোই ভালো লেগেছে।
উত্তরমুছুনশুভেচ্ছা আপনার জন্য ......
মুছুনকবি স্যালুট। অভাবনীয়।
উত্তরমুছুনশুভেচ্ছা আপনার জন্য ......
মুছুনভালোলাগা দুই কবিতা। কবিকে অভিনন্দন!
উত্তরমুছুনশুভেচ্ছা আপনার জন্য ......
মুছুনভালো লাগলো
উত্তরমুছুনশুভেচ্ছা আপনার জন্য।
মুছুন