.header-button .inner > span { font-size: 18px !important; } .header-button .inner i.fa { font-size: 40px !important; } .comment-form-message { background-color: #f4f4f4 !important; font-size: 14px !important; }

শুভ্র সরখেল এর গুচ্ছ কবিতা

স্তব্ধ


স্তব্ধ!
তোমার  আবর্তমান মুহূর্তে
আমি সজাতি প্রজাপতি।
ভালোবেসে মহিমার গান গাইতে  পারি
শুধু তোমার  জন্য।

স্তব্ধ!
তোমার নীরব  মুহূর্তে
আমিও হতে পারি একজন
কিংবা অনেকের মতো।
ভালোবেসে একাকার হতে পারি
সময়ের স্নিদ্ধতায়।

স্তব্ধ!
তোমার উষ্ণ সহানুভূতিতে
হারিয়ে ফেলি একাত্ম মন
আর
তোমায় পাবার অনুভূতি।
ভালোবেসে মিশে যেতে পারি
তোমার অক্ষরের সাথে।


গোল্লাছুটের দিনগুলো 


শব্দ
এসো আরেকবার দগ্ধ করো আমার রাষ্ট্র
বিচ্ছিন্ন করো
নিদ্রার মাঝে কিছুটা খানিক স্বপ্ন
দীর্ঘায়ু করো
মস্তিষ্কে নিকোটিনের আহ্বান
শব্দ
তুমি আরেকবার এসো!

গন্ধ
চলো আরেকবার যাই মায়ের কোলে
স্পষ্ট করো
রোদের উঠানে জলপাইয়ের রঙ
নষ্ট করো
ব্যাবহারিক ক্লাসের সোডিয়াম মুহূর্তগুলো
গন্ধ
চলো আরেকবার যাই!

অনিয়ম
এসো আরেকবার আমার ল্যাপটপে
ছবি এঁকো
সবুজ খাসে গোল্লাছুটের কাহিনী
মেরে ফেলো
জীবিকার তাগিদ কিংবা কর্পোরেট জুতা
অনিয়ম
আসো আরেকবার!


সত্য প্রেম


বিরক্তের লাল তিমি
একটি সাগরের মরুভূমি তোমার একটি আকাশের চেয়ে অনেক বড় মনে হয়
মৃত্যুর প্রতিটি স্বাদ
মনের গহিনে থাকা তোমার প্রতি ঘৃণার একেকটি প্রতিফলন মনে হয়
জাহানারা আপার ফুলের কবর
তোমার জন্য রেখে যাওয়া উলের সুতায় বোনা গরম প্রায় ঠাণ্ডা মনে হয়

জলের উপর তোমার মুখের ছায়া
কলাগাছের পাতায় দেখেছি অনেক আগেই
তোমার মুখ কলা গাছের পাতায় দেখা যায় অনেক অদ্ভুত।
তবে একটি গল্প দিয়ে শুরু হোক আমাদের জীবন
এক ছিলাম আমি
আরেক ছিলে তুমি
দুজনই একদিন একেওপরকে ভালোবেসে জীবন যাপন।
তারপর শুরু হবে মৃত্যু–জন্ম
বিভেদ–লোভ–আশা
তুমি ও আমি আবারো ভালোবেসে জীবন-যাপন।

বিরক্তের একটা লাল গোলাপ
কোলের পাশে বসে থাকা ইতিহাসের ব্যাকুল সত্য আজ রূপকথা মনে হয়
সংখ্যা বানানের ভুল
তোমার বিপরীতে একেকটি প্রেমের উত্তরসূরিদের অবস্থান মনে হয়
শিউলি খালার আমের বাগানে
ইদানীং পুষ্টিহীন এক প্রাণী বাস করে - সংসার করে মৃত ভূতের আত্মার সাথে।

একটা মৃত্যু যদি আমার জীবনের সমাধান হয়!
তবে কলমের প্রতিটি কালি সত্য
মৃতের পরিবারের পাপ গুলো সত্য
প্রতিটি ভাষার জন্য স্বাধীনতা সত্য
আর
প্রেমে পরা মানুষদের হতাশাও সত্য।
তবে এবার একটি সত্যের গল্প বলি
তোমাকে ছাড়া আরও অনেক দিন আমায় বেঁচে থাকে হবে!


প্রলাপ 


রহমান চাচা প্রায়ই বলতো
দীর্ঘ জীবন সে চায় না।
মানুষের মন সে বুঝতে পারে না
নিজেকে বুঝতে শেখে নাই
ডাকসু, চলচিত্র, রিয়ালিটি শো, মানববন্ধন, ক্যাম্পাস ইত্যাদি
কিংবা
আরও অনেক ইত্যাদি
সে কিছুই বুঝতে চায় নি জীবনে।

রহমান চাচা প্রায়ই বলতো
বাঁচতে সে চায় না।
গাছের ছায়া সে বুঝতে চায় না
দালানের উচ্চতা সে ধরতে জানে না
শৈশব, ইস্কুল পালানো, ছেঁড়া ঘুড়ি, রাস্তায় বলাকা, এলাকার সেলুন ইত্যাদি
কিংবা
আরও অনেক ইত্যাদি
সে কিছুই পায় নি একদম নিজের মতো করে।

রহমান চাচা প্রায়ই বলতো
মৃত্যু খুব আপন তার কাছে।
রেল লাইনের অংক সে বুঝত না
বাগধারার শব্দ সে জানতো না
জমির মামলা, জুম্মার নামাজ, সন্ধ্যায় উলুধ্বনি, পুলিশের গন্ধ, ককটেলের রঙ ইত্যাদি
কিংবা
আরও অনেক ইত্যাদি
সে কিছুই চিনতো না ভালো করে।

রহমান চাচা প্রায়ই বলতো
আবার বাঁচতে হবে আরেক সন্ধ্যা তোদের সাথে?
অনেক ইত্যাদি নিয়ে কাটাতে হবে আরেকটি সন্ধ্যা?
কিংবা
আরও অনেক ইত্যাদি!


প্রেম


কদম ফুলের জ্বরের বিছানায়
তোমার ক্ষুদ্র যৌন যাপন!
আমার রঙিন নখের প্রতি তোমার এতো আগ্রহ?
একটু স্নিদ্ধ প্রেম দিতে পারো আমায়?
যেখানে শুধু একটু ঘুম হতে পারে ঈশ্বরের পথ
কিংবা
প্রেম? 

মৃত্যু কতটা সত্যি হলে তোমার প্রেমের অবয়ব হতে পারে শূন্য?
আমার মনের হাঁড়িতে নীল চুলের পরীরা নৃত্য করে আবিরাম।
আসো না আরেকবার আমরা মিথ্যে বলি
সত্যের মতো করে আরেকবার!


প্রীতিলতা


প্রীতিলতা! 
            তোর ঠোঁটের মোহে 
                        আমার স্নায়ু অনেক ক্লান্ত! জল দে আমায়! 

প্রীতিলতা! 
           তোর চুলের কালোয় 
                        আমার মুখোশ অনেক মিথ্যা! রঙ দে আমায়! 

প্রীতিলতা! 
            তোর চোখের লজ্জায় 
                      আমার শরীর অনেক দুর্বল! শক্তি দে আমায়! 

প্রীতিলতা! 
           তোর কপালের ভাঁজে 
                     আমার শুদ্ধতায় অনেক সন্দেহ! বিশ্বাস দে আমায়! 

প্রীতিলতা!
          তোর গলার চিৎকারে 
                      আমার অবয়ব অনেক শঙ্কিত! অভয় দে আমায়!


নিশ্চুপ গল্পের নায়িকা


আমার সামনে এরকম করো না
প্রেমের স্বাদ মনে পরে
তোমাকে খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করি
ভালো লাগে না  এই ভেবে  যে তুমি আছো ঠিকই
কিন্তু অনেক দূরে  পাবো না কখনো।
এরকম আর করো না
মনে পরে সব কিছু
যা হয়েছিলো
কিংবা
যা যা আর হতে পারতো।


কালো গোলাপ


কালো গোলাপ
তোমার শরীরে এখনো পর্যন্ত একটি অরুন্ধতী থাকে না নিরাপদে!
বসন্তে তোমার চুল পড়লে বেশ চিন্তায় অদিতাকে জানিয়ে দাও!
আর জঘন্য রক্তের খোঁজে ছিরে ফেলো বালিকার মনন!
তুমি আসলেই কুৎসিত! খুব কুৎসিত!

কালো গোলাপ
তোমার নারি পোঁতানো মাটির আগামি বেশ অন্ধকারে!
নিদ্রাহীন তোমার বীজ, অনিশ্চিত তোমার অগ্রজ!
আর সত্ত্বার বাহবা দিয়ে সাজিয়ে আছো প্রেমের মরুভূমি!
তুমি আসলেই সরল! খুব সরল!


কলার পাতায় সত্য উপনিষদ 


কারো চোখ দেখে হিংসে করো না
ওটা ঈশ্বর প্রদত্ত ব্যাপার
কারো কণ্ঠ শুনে মোহিত হইয়ো না
ওটা ঈশ্বর প্রদত্ত ব্যাপার
কিন্তু এ কি!
তোমায় তো ঈশ্বর দুটোই দিলো!
তাহলে তো আমার রাগ হতেই পারে!

কারো ভ্রম দেখে কেঁদে ফেলো না
ওটা অস্তিত্বের ব্যাপার
কারো চলন দেখে রেগে যেও না
ওটা অস্তিত্বের ব্যাপার
কিন্তু একি!
তোমার তো অস্তিত্ব দেখছি, দৃশ্যমান!
তাহলে আমারটা গ্যালো কই?

কারো বিছানা দেখে বীর্য ডেকো না
ওটা পদার্থ এবং রসায়ানের কারসাজী
কারো শ্রম দেখে অবাক হইয়ো না
ওটা ধৈর্যের এবং অভিনয়ের কারসাজী
কিন্তু এ কি!
তোমার ভেতরটা তো দেখছি দুটোই ব্যালেন্স করে ফেলেছ!
আমার তো ওই বালের ব্যালেন্স টুকোই নেই!


লাল গালিচার কেচ্ছা


এই পথে এসো
স্নিদ্ধতা পাবে!
দিন শেষে প্রেমের পুঁথি মালা হারিয়ে যেতে পারে কথিত রাষ্ট্রের নকশা থেকে!
তবুও এই পথে এসো
অনেক শান্তি পাবে আশা করি।

এই পথের ধুলোয়
রঙের ষড়যন্ত্র পাবে!
দিন শেষে কষ্টের থালা নিয়ে দ্বিধায় পরতে পারো ঠাকুমার রান্নার ঝাল নিয়ে!
তবুও এই পথে এসো
অনেক বিশ্বাস পাবে আশা করি!

এই পথের দূরে কেউ থাকে না
নিঃসঙ্গতা পাবে!
দিন শেষে অন্তত কারো হাসির ভেতর লুকানো ভুতের পোট্রেট দেখা যায় না!
তবুও এই পথে এসো
অনেক গুলো নিজেকে খুঁজে পাবে আশা করি!


বিধাতা বনাম তিনি নিজেই 


আমিতো ডিজিট আমদানির আগেই বলে আসছি!
তোমার জন্যই তো আমার জন্ম হয়েছে
আমার সমস্ত রাগের কারন তুমি
তোমার কথায় বিকলাঙ্গ পথের ধারে শুয়ে আছি হাজার বছর ধরে
লজ্জায় আমার ডেস্কটপে আর একটাও অক্ষর লেখা যাচ্ছে না!
ইশ
কতোই না তোমার নাম না জানা ভাষা!
চিঠি লেখার আর তেমন কোন মাধ্যম বেঁচে নেই 
হতভাগা স্বপ্ন মণ্ডলেও তোমার ভূগোল নিয়ে প্রায় রাজনীতি হয়! 
ধুর 
আমি খুব বিরক্ত বুঝলা! 
কতোই না তোমার রূপ না চেনা মুখ আছে! 

আমিতো রিমোর্ট ডিজাইনের বিপক্ষে ছিলাম! 
তোমার নেশায় আমার বিছানা থেকে আবার বিছানা পর্যন্ত শুন্য
আমার সমস্ত রাগের কারন তুমি 
তোমার আঙ্গুলের রেখায় বয়ে যাওয়া শুষ্ক রাস্তায় আমি একমাত্র ভিক্ষুক 
বিশ্বাস করো, লজ্জায় আমার দিকে আর কেউ তাকায় না! 
ইশ্
কতোই না আমার রক্তের নাম না জানা কতোই রঙ আছে! 
প্রেম নিবেদনের আর কোন চাহনি আমার জানা নেই 
বোকা বুকের বোবা চোখের দিকে কারো তাকানোর সময় কই? 
ধুর 
আমি খুব মূর্খ বুঝলা! 
কতোই না তোমার গন্ধ না চেনা শরীর আছে! 

আমিতো পৃথিবীকে হাতের মুঠে আনার বিরুদ্ধে ছিলাম! 
তোমায় দেখার মধ্যে আর কোন রহস্য অবশিষ্ট নেই
আমার সমস্ত রাগের কারন তুমি
তোমার ঠোঁটের গন্ধে চারপাশের স্নিগ্ধতা আমার ঘুমের ব্যাকরণ বুঝত আগে 
কিন্তু ইদানীং, লজ্জায় আমার শার্টের রঙ নিয়ে কেউ আর কিছু বলে না!
ইশ 
কতোই না তোমার শব্দ না জানা সুর আছে! 
মরে যাবার সব যথেষ্ট কারন আমার দেখা হয়ে গেছে 
তবুও তোমার কেমন জানি মায়ায় মৃত্যু পিছিয়ে যায় দিনের পর দিন 
ধুর 
আমি খুব সরল বুঝলা! 
কতোই না তোমার আলো না দেখা শহর আছে! 


আমার একটা মৃত্যু দরকার


আমার একটা মৃত্যু দরকার
দূরন্ত মৃত্যু।
বাহকের সারথি হওয়ার জন্য আল্লাহ্‌র কাছে দোয়া চাইতে হয়
হায় আমার কৃষ্ণ!
তুমি আমার প্রেম যদি একবার দেখতে
হয়তো আবার প্রেম করার জন্য বকুল ফুলের গাছ হয়ে যেতে।
বকুল ফুলের মৃত্যু দরকার
দূরন্ত মৃত্যু।
তাহলে ফুলের ঘ্রাণ
কিংবা
প্রেমের ঘ্রাণ
কিছুটা অদৃশ্য একাংশ ধর্মের মৃত্যু।
ধর্মের মৃত্যু হয়ে গেছে
দূরন্ত মৃত্যু।
মস্তিস্কের ভ্রম একান্তই আবেগের জন্ম দেয়
তোমাদের যা ভ্রান্তি তাই দেখাবে বাড়বার
মস্তিস্কের ভ্রম একেবারেই ভীতু
ভয়ের নামে নিজেদের জমি চাষ করে নেবে ভর দুপুরে

সবুজ গ্রীলের বাড়িটা তোমার শাড়ির আঁচলের মতো নিরাপদ!
ঘরের মেঝেতে আমার ঠোঁটের অ্যাশট্রে
তোমার বিরক্তির মশকরা করে।
তোমার প্রেম
প্রকৃতির সবুজ ক্ষেতের কারখানায় নেশায় ডুবে থাকে দিনভর।
আমার ঘরের ড্রয়ারের নিচের খাঁদে লুকিয়ে রেখেছি বারমিস আচার
মিষ্টি ছাড়া আমাদের ক্যাম্পাস শূন্য ব্লাকহলের মতো
আচ্ছা থাক না এসব ব্যাপার
এখন বল
জীবন চলছে কেমন তোমার?
ঠোঁটের তিলটা এখনো অনেকটা জীবন্ত
ব্যাকুলতায় তোমার কান্না কি এখনো আসে?
কান্নার নোনা জল কি এখনো তোমার গালে দাগ বসিয়ে দেয়?
কি বলছি এসব? আজ অনেক দিন পর
কি বলি? কি আর বলা যায়?
ভালো আছো তো?
আগের মতো?


আবালের গল্পের শেষ দৃশ্য 


আমাদের কলাবাগানে এখনো বুড়ি দিদার আত্মা ঘুরে বেড়ায়
আমাকে প্রায় বলে – রাজকন্যার গল্প
আমি খোকার জুতা চুরি করেছিলাম
পুতুল নিয়ে দৌড় দিয়েছিলাম
মাটি খেয়েছিলাম
ঘাটি নষ্ট করেছিলাম
ধর্ম পুড়ে কয়লা করেছিলাম
নিম গাছের পাতা দিয়ে শরবত বানিয়ে খাইয়েছিলাম
গানের কথা দিয়ে জোরে জোরে হেসেছিলাম
প্রভৃতি ব্যাকরণ দিয়ে জীবনে রমরমা ইতিহাস আজ অতীতের ঝুলিতে ঢেকে রাখলাম।

আমার রাস্তাটা এখন আর তোমার কাছে জায় না
পুরান শহর ছেড়ে আজ আমি নতুন শহরে ঘর বানিয়েছি
আমার সাম্প্রদায়িক পরিচয় অনেকটাই আমার অস্তিত্ব নিয়ে খেলছে দিনের পর দিন।
আমার স্বপ্ন আজ আর তোমার তীরের দিকে যায় না
সহরের গাছ গুলো ছেড়ে অনেকটা দূরে এক গ্রামে গিয়ে পৌছায়
যেখানে তোমার বাতাস আমার গায়ে আর লাগবে না।
আমার কম্পিউটার আর তোমার জন্য কন প্রোগ্রাম বানাবে না
কি-বোর্ড ইদানীং বর্ণমালা চেনে না
অক্ষরগুলো কেন জানি অবয়ব হারিয়ে ফেলছে
আমার প্রেমগুলো আগের মতো স্বপ্নিল না।
সপ্নের আধারে কান্নাগুলো জলের বালিচরে উর্বর হয়ে যাচ্ছে।
আমার দাম্ভিকতা কেন জানি আজ আর তোমাকে নিয়ে নয়।
বিশ্বাস করো তোমায় আজও আমি অনেক ভালবাসি।
যেমনটা ভালোবাসি নাসিরাবাদকে
কিংবা রাখাইনকে
অথবা
ফিলিস্তিনিকে
আচ্ছা তোমার ঠোঁটের নিয়ম গুলো আজো আমাকে মনে করে?
তোমার কান্নার স্বাদ কি এখনো নোনা?
তোমার পায়ের নূপুরগুলোর রঙ কি নষ্ট হয়ে পরে আছে এখনো?

পৃথিবী কি এখনো ভালবাসে?
কষ্ট পেলে কি কাঁদে?
কারো সুখে কি হাসে?
কারো ক্ষুধা পেলে কি খাবার দেয়?
জাত, রঙ, স্বাদ, চেহারা, ধর্ম  এখনো কি এগুলো জীবন যাপনের সূত্র?
আচ্ছা আমার মতো  করে কি কেউ প্রশ্ন করে?

মন্তব্য

BLOGGER: 4
  1. রাহান্নুমা জান্নাতী৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২১ এ ৯:৫৮ PM

    কী মর্মান্তিক! "বকুল ফুলের মৃত্যু দরকার—
    দূরন্ত মৃত্যু।" মন ছুঁয়ে গেল কবি। শ্রদ্ধা জানবেন

    উত্তরমুছুন
  2. বন্ধু,তুমি এতোগুলা কবিতা কখন লিখলে। যাইহোক এগিয়ে যাও।

    উত্তরমুছুন
  3. ভাল লাগলো৷ সাক্ষাৎকার পড়তে এসে কবিতা পড়লাম৷ শুভ্র সরখেলকে আগে পড়িনি কোথাও৷ দারুণ৷

    উত্তরমুছুন
মন্তব্য করার পূর্বে মন্তব্যর নীতিমালা পাঠ করুন।

নাম

অনুবাদ,32,আত্মজীবনী,26,আর্ট-গ্যালারী,1,আলোকচিত্র,1,ই-বুক,7,উৎপলকুমার বসু,23,কবিতা,303,কবিতায় কুড়িগ্রাম,7,কর্মকাণ্ড,14,কার্ল মার্ক্স,1,গল্প,54,ছড়া,1,ছোটগল্প,12,জার্নাল,4,জীবনী,6,দশকথা,24,পাণ্ডুলিপি,10,পুনঃপ্রকাশ,14,পোয়েটিক ফিকশন,1,প্রতিবাদ,1,প্রতিষ্ঠানবিরোধিতা,4,প্রবন্ধ,152,প্রিন্ট সংখ্যা,4,বর্ষা সংখ্যা,1,বসন্ত,15,বিক্রয়বিভাগ,21,বিবিধ,2,বিবৃতি,1,বিশেষ,23,বুলেটিন,4,বৈশাখ,1,ভাষা-সিরিজ,5,ভিডিও,1,মাসুমুল আলম,35,মুক্তগদ্য,36,মে দিবস,1,যুগপূর্তি,6,রিভিউ,5,লকডাউন,2,শাহেদ শাফায়েত,25,শিশুতোষ,1,সন্দীপ দত্ত,8,সম্পাদকীয়,16,সাক্ষাৎকার,21,সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ,18,সৈয়দ রিয়াজুর রশীদ,55,সৈয়দ সাখাওয়াৎ,33,স্মৃতিকথা,14,হেমন্ত,1,
ltr
item
বিন্দু | লিটল ম্যাগাজিন: শুভ্র সরখেল এর গুচ্ছ কবিতা
শুভ্র সরখেল এর গুচ্ছ কবিতা
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgspN9rsc1gps7sfTO6whXji2mkMs4Q51CapyauENKnMKIYD9fgqhkcziSwFXrLOJAI6-wqr-xl0T3gmRAr09audjfAy6AIOkxZsyKHURsmzQo3ItozZFVSjqi8Y1xkB8k7bHcn5SRFekU/s320/%25E0%25A6%25B6%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25AD%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%2596%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B2.jpg
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgspN9rsc1gps7sfTO6whXji2mkMs4Q51CapyauENKnMKIYD9fgqhkcziSwFXrLOJAI6-wqr-xl0T3gmRAr09audjfAy6AIOkxZsyKHURsmzQo3ItozZFVSjqi8Y1xkB8k7bHcn5SRFekU/s72-c/%25E0%25A6%25B6%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25AD%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%2596%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B2.jpg
বিন্দু | লিটল ম্যাগাজিন
https://www.bindumag.com/2021/02/Suvro-Sarkhel.html
https://www.bindumag.com/
https://www.bindumag.com/
https://www.bindumag.com/2021/02/Suvro-Sarkhel.html
true
121332834233322352
UTF-8
Loaded All Posts Not found any posts আরো Readmore উত্তর Cancel reply মুছুন By নী PAGES POSTS আরো এই লেখাগুলিও পড়ুন... বিষয় ARCHIVE SEARCH সব লেখা কোন রচনায় খুঁজে পাওয়া গেল না নীড় Sunday Monday Tuesday Wednesday Thursday Friday Saturday Sun Mon Tue Wed Thu Fri Sat January February March April May June July August September October November December Jan Feb Mar Apr May Jun Jul Aug Sep Oct Nov Dec just now 1 minute ago $$1$$ minutes ago 1 hour ago $$1$$ hours ago Yesterday $$1$$ days ago $$1$$ weeks ago more than 5 weeks ago Followers Follow THIS PREMIUM CONTENT IS LOCKED STEP 1: Share to a social network STEP 2: Click the link on your social network Copy All Code Select All Code All codes were copied to your clipboard Can not copy the codes / texts, please press [CTRL]+[C] (or CMD+C with Mac) to copy