অসূর্যমিব সূর্যেণ নির্বাতমিব বারুনা।
ভাসিতং কৃষ্ণেনেদং সদো হি নঃ।।
পড়ে আছে পুরোনো বীজ নিজের ভিতর থেকে
ধর্মের আগে মানুষ বসলে মানুষের আগে?
ধর্ম বসিয়ে ধরো
খসে যাওয়া শালীনতা থেকে
একটা ছোট্ট সারথি টাটিয়ে ওঠে
ফাঁক হওয়া সূর্যের দিকে
তবে অস্ত্রজ্ঞের আগে যদি
উপমা বসাও
কুয়াশার আগে চঞ্চল হতে পারে
হতাশ শিরস্ত্রান...
সাদা চামড়া!
পরাস্ত হয়ে ওঠো
যেখানে গ্রন্থ বদল হয় সংহিতায়
সৈন্যক্ষয় হলে
রচনায় ভুলে যাও
অর্ধেক চাঁদের ঘেরাটোপ
তবে জানো
ত্যাগ করার আগে আমিও যুদ্ধ চাই
আমিও চাই
বিমূঢ় শরের আকাঙ্ক্ষিত আলপনা
ক্রুদ্ধ হও তবু মোহগ্রস্ত হয়ো না
ঘোড়ার চালনায় এত কৌশল কেন মাখাও?
এখন ভেঙে যাওয়া সৈন্য তবু অনুগত হল না
ক্ষত্রিয়ের পরিচয়ে ডাকে সাত্যকি...
তবু আমিই বলি আমি অনুচর
আমার ধরা অস্ত্রের কানে শুনতে পাবে
গতি আর ক্রোধের সংবরণ
যেখানে মশালের আগুনে ভাঙে
ত্রস্ত শিবির
চিহ্ন ধারণ থেকে বেরিয়ে এসেছে যে
শান্তিকামী মুনির খেয়াল
তার প্রবাদে
যুদ্ধ বিনা অমর হয়নি
চিরকালীন শক্তির মাধুর্য কর্কট
ছেঁকে ফেলো। অক্ষৌহিণী সেনার প্রতিশ্রুতি
হে শ্যামবর্ণ হাতের মুঠো তুমি পূর্ণাঙ্গ হলে
মেঘ ফেটে বেরিয়ে যাবে সজলতার পথ
যেখানে পুজোর আগে
শিশুপালের নিন্দার বাঁশিতে বেজে ওঠে
রাজার না হওয়ার হিংস্র প্রতিধ্বনি
মন্তব্য