“ফুলের একবার দোলনও যদি একজন দ্রষ্টাকে আলোড়িত করে তাহলে কে সার্থক, ফুল না গাছটি? বাদাম খেতে খেতে সাতাশজনের একজন নিজের প্রশংসা করছে: প্রথমে বাদামের হোগায় আস্তে কইরা চাপ দিতে হয়, এভাবে, এটারে কয় ডিম ভেঙে পিচ্ছিল করে নেয়া। তাঁর এই শৈল্পিক টেপাটিপিতে বাদাম নাকি হয়ে ওঠে বুকফোলা ডিম্ব। বোঁটাখসা বাদাম মানুষের হাতে-হাতে দোলে।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
এইসব দোলাদুলির দ্যাশে শীত আইসে। পাখি চইলা যায়। পারস্পরিক হত্যার চেয়ে তিনধরনের হত্যা বেশি বাড়ে: স্ব-নামের হত্যা, স্ব-নামের ব্যক্তিদের হত্যা, স্ব-নামের বস্তুগুলোকে খণ্ডখণ্ড করা।
আমি জানি, আমার নামের অনেকেই আছে। তারা আমার চে’ বেশি চতুর, তৎপর, ক্ষিপ্রগামী।”
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
ঘুম ভেঙে গেল স্বপ্ন দেখে। স্বপ্নে ঝুলে আছে অর্ঘ্য নামের মানুষটা। ফাঁসি হচ্ছিল কি? তাহলে হাতে কাগজ-কলম ক্যামনে থাকে? প্রথম দুই পৃষ্ঠা এড়িয়ে শুরুটা তিনে কেন? ফাঁসির সাথে শিল্প ও শিল্পীর সম্পর্ক কী? এইসব ভাবনার অপজিটে নিজেকে গোঁফমোটা জল্লাদ মনে হচ্ছে, যে একে-সহ ১১জন একই নামের মানুষকে ফাঁসি দিল।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
মার্কার দিয়ে এগারো নম্বর লিখে শাদা টি-শার্টটা ঝুলায় দিলাম দেয়ালে।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
ভোরের জানালা থেকে ঝালর সরিয়ে অজস্র আলোকরশ্মি টেনে নিই ভেতরে। চোখ দিয়ে, নাক দিয়ে, চায়ের সাথে..... এভাবে, এভাবে, ওভাবে, চেষ্টা ছাড়াই। প্রাত্যহিক অভ্যেস। ড্রেসিং আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে হা করে মুখের ভেতরটা দেখছি৷ আলজিভ পর্যন্ত আলো পৌঁছায়। দেখা যায়। ওটা খাদ্যনালীর সাটার। তারপর? ভেতরে কি আলো নেই? অন্ধকার নয়?
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
গরম চায়ে চুমুক দিতে দিতে সিগারেট টানছি। ধোঁয়া বেরুচ্ছে। ধোঁয়া ঢুকছে। দেখছি। চিন্তায় উস্কানি ছড়াচ্ছে৷ ভাবছি: যদি খাদ্য হয়ে ঢোকা হয়, তাহলে অন্তত পরখ করা যেত পাকস্থলীর অন্ধকার। আমি নিশ্চিত: পৃথিবীর সব অন্ধকারের রূপ এক না। কোনোকোনো অন্ধকার যথেষ্ট ধারালো।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
গত সাতদিনে সংগ্রহ করা পেপার কাটিং-গুলো টেনে নিলাম। একএক করে পড়ছি সুইসাইড নোট, হন্তারকের জবানবন্দি, মৃতব্যক্তির আত্মীয়দের স্বপ্নে পাওয়া গল্প। মোরাল হত্যার...
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
এই পর্যন্ত পড়ে চোখ বন্ধ করে ফেলি। চোখের পাতায় ভাঁজ ফেলে প্রবলতরভাবে মনে করার চেষ্টা করছি: স্বপ্নে দেখা— ফাঁসিতে ঝুলতে থাকা দেহটা কত খণ্ড হয়েছিল।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
চিন্তাসূত্র: ব্যক্তির ওজনদার শরীর, চিকন রশি, চিকন গলা, ঠিক কত মিনিট ঝুলে ছিল, দাপাদাপির পরিমাণ...
ইয়েস! পেয়ে গেছি। মনে পড়ে শেষমুহূর্তে মুণ্ডু ছেঁড়ার ঘটনা। ধপাস শব্দেই ঘুম ভেঙেছিল।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
চমকে উঠি। বাস্তব এগিয়ে যাচ্ছে: জাগরণ একধরনের সমুদ্র। কিছু মানুষ এর সি-বিচ ধরে হাঁটে, গান গায়, বিড়ি টানে, বাঁশি বাজায়। সি-বিচ থেকে বিছানার কাছে আসে তারা। শোয়, গড়াগড়ি খায়। বিছানায় অনিদ্রা, অনিদ্রা হলো সমুদ্র। সমুদ্রে সাঁতরায়।
গ্রুপ সাঁতার। মানুষ মানুষের ভেতর সাঁতরায়। জার্নি করে। আমি ভিজে যাই। পোশাক ভেজে।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
ভেজা পোশাক পাল্টিয়ে বেরিয়ে পড়লাম। একটা সরু পথ এসে ঠেকেছে বাড়ির গেইটে। গেইটের দুইপাশে এলোমেলো কয়েকটা টব। এইযে সরু পথটা, পথের শেষ-মাথায় আমি ছাড়া কেউ আসে না। এজন্য এই পথটাকে ব্যক্তিগত ভাবি। আমার এই ভাবনারে ইন্টেলেকচুয়ালরা যেন হালকা বলতে না পারে, তাই টবগুলো এলোমেলো করে রাখা।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
❍
১২ নাম্বার টিশার্ট পরে একজন মানুষকে খুঁজছি৷ যার ভেতরে থাকবে একটি না-বলতে-পারা কথার উপত্যকা। প্রতিদিন অবশ্য এই সময়ের মধ্যে পেয়ে যাই। ভিন্ন-ভিন্ন মানুষ, আমার ভিন্ন-ভিন্ন নাম্বারের টিশার্ট।
বাদামখেতের পাশে একঝাঁক বাড়ি। সেখান থেকে কিচিরমিচির ভেসে আসছে। ভেসে আসছে ডিম সিদ্ধ করার ঘ্রাণ। এই একঝাঁক বাড়িকে সাইডে রেখে ডালপালা সরিয়ে হাঁটছি। এখানকার গাছগুলো সাইজে বেশ খাটো।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
অবশেষে যাকে পেলাম: তিনি না-বলতে-পারা কথাগুলো দিয়ে বউকে পোয়াতি করেছেন। বারান্দায় একটা টুল পেতে দিয়ে বললেন: বাবু, অপেক্ষা করুন। বাচ্চাটা খালাস হোউক, কথা শেখার বয়স আসুক।
: কিন্তু আমার যে অত সময় নাই। সূর্য ডুবে যাওয়ার আগে ঘরে ফিরতে হবে।
: দুপুরে কিছুই মুখে দেন নাই মনে হচ্ছে। বসুন, বাদামের ক্ষীর রান্ধা আছে৷ মুখে দেন। দেখবেন, শুকনা মুখ নিমিষে টসটসে হয়া যাইবে।
: ততক্ষণে কিচিরমিচির থামবে? ডিম সিদ্ধ শেষ হবে?
: আশা করা যায়।
: আচ্ছা, আপনার পোয়াতি বউয়ের পেট ছুঁয়ে দেখেন নাই কোনোদিনও?
: দেখেছি, বাবু। দুইদিন৷ প্রত্থমদিন, হইল কী, বউ ঝুলে পড়া পেট নিয়া হাঁটতে পারছিল না। আমি তলপেটে হাত দিয়া উঁচা করে ধরছিলাম। তখন......
: আর দ্বিতীয়দিন?
: সেইদিন বউ শিইখা ফালাইছে তলপেটে হাত দিয়া হাঁটার স্টাইল। তো, একদিন ওইভাবে হাঁটতে গিয়া একটু বেশিই উপরে তুলছিল। আর নামে না। সেদিন বউয়ের কী যে কান্দন! ডিম সিদ্ধ বাদ দিয়া লোকজন বাড়ির উঠানে ভিড় জমাইছিল৷ সব্বাই তো আমারে কুত্তার বাচ্চা, শুয়োরের বাচ্চা বইলা গালাগালি। পরে বাধ্য হয়া বিসমিল্লা বইলা বউয়ের উপরপেটে চাপ দিয়ে নিচে নামাইছি।
: ইচ্ছা করে না, কেউ আপনার পেটে হাত দিয়া ওভাবে উঁচা-নামা করুক?
: [নীচু স্বরে কী যেন বললেন! তারপর উপত্যকা থেকে তিনি একটা ইঁদুরবাচ্চা খেদিয়ে দিলেন]
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
❍
দুইদিন আগে এখানকার বাতাসে ওড়না উড়তো— এটা নিশ্চিত হলাম গতকালের সংবাদে। গতকাল শাড়ি উড়েছে কি না, এব্যাপারে এখনও তদন্ত কমিটির বক্তব্য জানা যায়নি। তবে, একাধিক চ্যানেল সরাসরি সম্প্রচার করছে: তদন্ত কমিটির রুদ্ধদ্বার বৈঠক, সন্ধার পর ফলাফল প্রকাশ।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
আজ অবশ্য বাতাসে অনেকগুলো মাফলার উড়ে বেড়াচ্ছে। এই ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী হয়েও আগামীকাল শুনতে হতে পারে: মেঘমুক্ত দুপুরে আকাশগ্রহণ। অজস্র চাদর উড়তে উড়তে ঢুকে পড়েছে আকাশের কক্ষপথে। সাড়ে হাজারে তিন সংখ্যক মানুষ খাটের পায়া ধরে কাকুতি মিনতি করছে প্র.মন্ত্রীর নিকট।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
দেশের ক্ষুদ্রতম সাইকিয়াট্রিস্ট-চক্রও আশঙ্কা করছে বৃহত্তর সংখ্যক মানুষের আত্মহত্যার সম্ভাবনা। আকাশরক্ষা কমিটির চিফ আমরণ অনশনের ব্রত নিয়ে বসেছেন শাহবাগ চত্বরে।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
এসব ভাবতে ভাবতে হাঁটছি৷
: বাবু, আপনি নিশ্চিত থাকুন গ্রুপ-আত্মহত্যারে কেউ আত্মহত্যা কয় না।
চমকে উঠে তার মুখের দিকে তাকালাম। দেখি, তার মুখ উড়ন্ত মাফলারে ঢাকা। এককভাবে আত্মহত্যাকারী কে? জানতে চাইলে সে মুখ হইতে মাফলার সরিয়ে বলল, জানতে পারবেন। তার বক্তব্য: আত্মহত্যার আগে মানুষ হয় সঠিক কারণ জানায়া যায়, নতুবা চুপ থাকে। নিজের নামের দিকে তাকায় থাকতে...
: আমাকে আর এগিয়ে দিতে হবে না। আপনি এবার ফিরে যান। আপনার স্ত্রীর ব্যথা উঠলে, খালাস হওয়ার সময় ধাত্রীর হাতের দিকে আপনার নজর রাখা উচিত। পারলে কাচের ঘরে ডেলিভারি করাইয়েন।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
আর, বাচ্চাটা কথা শিখলে আপনি ওখানে চলে যাইয়েন।
❍
রাত দশটা বাজে। খাদ্য হয়ে পাকস্থলীর ভেতরে ঢোকার ইচ্ছেটা আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠলো। কিছুক্ষণ চোখ দিয়ে অন্ধকার টেনে নিতে হবে। এটা হলো কল্পনাশক্তির আয়ু বৃদ্ধির জন্য চোখের যোগব্যায়াম।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
‘প্রতি রাতে চোখের যোগব্যায়াম করা ঢালিউড তারকা’ শিরোনামে একটা কলাম লিখেছেন একজন খ্যাতিমান কলামিস্ট। দৈনিকের পাতা ওল্টাতে ওল্টাতে চোখ আটকে গেলো। পত্রিকার এই পাতাটির প্রতি আমার দুর্বলতার বয়স অনেক। এটা একটা ব্যতিক্রমী চিড়িয়াখানা। যেখানে পশুপাখি দেখানোর বদলে ডাকের শব্দ ভাষায় কনভার্ট করে পড়ানো হয়। আই এ্যনজয় দিজ জার্নি।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
জার্নি শেষে দৃশ্যাবলির চাপে চশমা ক্লান্ত হয়ে ওঠে। এজন্য চশমাটা খুলে টেবিলে শোয়ায় রাখলাম।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
এখন সে, মানে চশমাটা আমার চোখ ছাড়াই দেখতে থাকুক। ব্যাপারটা খুব ইন্টারেস্টিং। দৃশ্যের পর দৃশ্য ধরা পড়ছে ক্যামেরার জালে, অথচ ক্যামেরায় মেমোরি নাই। চশমাটা দেখছে সবকিছু কিন্তু কিছুই সেইভ হচ্ছে না।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
রাত এগারোটা পার হলে আমিও চশমার মতো হয়ে যাই। এই হওয়াটা কেমন, জানি না৷ অনেকেই অনেক অবস্থার কথা বলেন: নির্বিকার, নির্লিপ্ত, অনুভূতিহীন, পাথর.....। এসবের সাথে অনুভূতির সম্পর্ক আছে। কিন্তু, আমার ওই অবস্থা কোনো অনুভূতি থেকে জন্ম নেয়া নয়। বরং, অনুভূতির স্পর্শের বাইরে চলে যাওয়া। আমি এই প্রক্রিয়াকে সংজ্ঞায়িত করতে পারি না। কারণ, এই অবস্থাটা আমার একটা জার্নি। এর ভেতর দিয়ে আমি পৌঁছে যাই ঘুম ও স্বপ্নে।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
❍
স্বপ্নে দেখছি: শাদা টিশার্টে সাতাশ লিখে ঝুলিয়ে দিচ্ছি দেয়ালে। তারপর, উলঙ্গ হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছি। চতুর্দিকের মানুষ ঘিরে ধরেছে আমাকে। উল্টেপাল্টে দেখছে। খাঁড়া করায়ে, বসায়, শোয়ায় দিয়ে দেখছে। আমারে নানানরকম প্রশ্ন করছে।
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
: আপনি হাসতে জানেন?
: একটানা দুই পৃষ্ঠা হাসি পড়তে পারেন?
: দাঁতে এত জং কেন?
: বসলে আপনারে খাটো দেখায় কেন?.......
কী উত্তর দিব ভেবে পাচ্ছি না। ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছি একজনের ন্যাংটা চোখের দিকে। একটা কড়া থাপ্পড় এসে গালে পড়ল...
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
❍
সাথে সাথে ঘুম ভেঙে গেলে বুঝতে পারি: ঝুলে আছি সিলিঙ-এ। হাতে কাগজ। প্রথম দুই পৃষ্টা এড়িয়ে তৃতীয় পৃষ্ঠায় লেখা: “জানতাম আমিই অর্ঘ্য নামের দুর্বলতম ব্যক্তি। কিন্তু কেউ বিশ্বাস করত না। সমনামীদের সাথে বাদাম খেতে খেতে বলেছি কোনওএক শীতে প্রমাণ পেয়ে যাবে তোমরা।”
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
লাশটা মাঝেমধ্যে এদিকওদিক টার্ন নিচ্ছে। গলায় ভাঁজ পড়ায় দেখতে পাচ্ছি: চিকন হাড়ে অনেকবেশি গোশত আটকানো দেহ, কঞ্চির মতো চিকন গলা, চিকন ধারালো রশি.....
লিটলম্যাগ বিন্দু bindu.bangmoy.com
ধপাস [শব্দটা কানে আসার পর এখন পর্যন্ত কোনো দৃশ্যই আর যোগ হচ্ছে না জীবনে। মনেও করতে পারছি না, চশমাটা এখন কোথায়!]
অপূর্ব অপূর্ব অপূর্ব ... ধন্যবাদ ফরিদ ছিফাতুল্লাহ, তোমার জন্যে এরকম একজন ভাল বন্ধু পেলাম। ভাল থেকো আমার নতুন বন্ধু।
উত্তরমুছুননাজমুল অসাধারণ! এ যুগের কাফকা
মুছুনওয়াও, সত্যি নাজমুল অসাধারণ লেগেছে এটা আমায়।💜💜💜
উত্তরমুছুনওয়াও, সত্যি নাজমুল অসাধারণ লেগেছে এটা আমায়।💜💜💜
উত্তরমুছুনপড়তে পড়তে কোথায় চলে গেলাম জানি না। পৌঁছে ভুলে গেলাম কোথায় ছিলাম। এই জটিল গদ্যটি বুঝতে পারার ক্ষমতা নেই। তারপরও ভ্রমণ বড্ড উপভোগ্য ছিল।
উত্তরমুছুনশুভকামনা।
দারুণ দারুণ এবং দুর্দান্ত। স্বপ্ন ও বাস্তাবতা মিলে যে আবহ সৃষ্টি হয়েছে তা রীতিমতো জাদুময়। স্নায়ু টানটান করে পড়তে হয়। যেটা রীতিমতো লেখকের ক্ষমতা এবং তা ঈর্ষণীয় পর্যায়ের। গল্পকারের আরো গল্প পড়তে আগ্রহী।
উত্তরমুছুনদারুণ দারুণ এবং দুর্দান্ত। স্বপ্ন ও বাস্তাবতা মিলে যে আবহ সৃষ্টি হয়েছে তা রীতিমতো জাদুময়। স্নায়ু টানটান করে পড়তে হয়। যেটা রীতিমতো লেখকের ক্ষমতা এবং তা ঈর্ষণীয় পর্যায়ের। গল্পকারের আরো গল্প পড়তে আগ্রহী।
মুছুনদুর্দান্ত দুর্দান্ত দুর্দান্ত ��
উত্তরমুছুন