ফেলানী - The Result of
State's Philandering Sex
আমাদের মূলতো ভগবান নেই
নেই উর্বর ভূমি, রাজনীতি
নেই, নেই বিদ্রোহ-বিপ্লব-
কান্না
নেই যৌবন, শোভাযাত্রা
তোমরা সকলে চুপ করে
আছো কেন?
তোমরা ঢাকার তরুন, কোলকাতার
তরুন, ত্রিপুরার তরুন, মুখস্থ
আমলা।
তোমাদের বলছি, হ্যাঁ, তোমাদের
বলছি,তোমরা ব্যক্তিগত বড্ড,
তীব্র যৌনতা নেই, তীব্র
বিপ্লবও নেই, সিগ্রেটটাও ধরাতে
পারোনা, আগুন ধার করো,
আগুন ধার করলে আগুন
বাড়ে সেটা বহু আগের
ঘটনা। এখন
২১ সাল, এখন ছাত্ররা
মুখস্ত করে গতানুগতিক জবাব
দ্যায়, এখন হিউম্যানিটির ডেফিনেশন
পাল্টে গেছে।
এসব মুখস্ত স্বপ্ন দেখে
দেখে প্লেগ করোনার বিরুদ্ধে
যুদ্ধ ঘোষণা করে বিকলাঙ্গ
ইউনিফর্ম। লাল
টমেটো কিনতে গেলে ব্যাগ
ভর্তি পতাকা নিয়ে বাসায়
ফেরা যায়না
টমেটো পতাকার লাল রঙের
গন্ধ বহন করেনা , ফ্রেঞ্চ
ফ্রাই তেলে ভেসে হেসে
উঠছে বড্ড এসব আর
কেউ খেয়াল করেনা, স্তন
দেখেই বোঝা যায়না কোনটা
ঋত্বিক ঘটক কোনটা জগৎজ্যোতি
দাস।
বয়স বাড়লে হেরে যাওয়ার
ব্যাপারটা রাজপথে ফেলে এসেছি
তোমরাতো জানো না ; বিস্তৃত
জমি মানে বিস্তৃত পোকার
আক্রমন
মানুষের ঘরে ঘরে পৌছে
দাও 'রোমান্স শুভ'
মানুষের ঘরে ঘরে পৌছে
দাও কমলালেবুর মেধা
মানুষের ঘরে ঘরে পৌছে
দাও দাতের চিকিৎসার সময়
এখন কান কেটো না,এখন বালিকার কাছে
মদের আবেদন রেখোনা, এখন
বলো থিয়েটারের কথা, শব্দের কথা, এখনই
সময় নয় তিনমিনিটে মৃত্যু
বরণের
এখনই সময় নয় বানান
ভুল করে লেবু চিপে
ছন্দ বের করার।
এখন শুধু বিশ্বাস করো
তোমার ভগবান নেই
এখন শুধু বিশ্বাস করো
তোমার দেশ নেই।
০৭.০১.১৪২৭
পৃথিবীতে কেউ কারো জন্য
অপরিহার্য নয় এটা মনে
রেখে বাবাকে ভালোবাসি
বাবা শোনায় “কর্মন্যে বাধিকারস্তে
মা ফলেষু কদাচন”
বাক্যটি চরিত্র ভেঙে দিচ্ছে
বিক্ষোভের
কমিউনিস্টের
ও যারা নিয়মিত শহরে
আসে।
আসলে রেশন কার্ড নেই
তাই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছে
আমাদের সকল কর্মবারের বন্ধুরা।
২৬.১২.১৪২৬
মন্তব্য