কুঁড়ে ঘরে থেকে করি শিল্পের বড়াই
শহর থেকে খসে অসুখেরা বুড়িগঙ্গায় স্নান সেরে
মিশে যায় রাস্তায় শুয়ে থাকা ক্ষমতাশীন চোখে।
তখন কাক গুলো উড়ে বেরায় তার আপন শ্লোক শুনাতে
মা'য়ের কোল ছাড়া সন্তান কারো কে শান্তিতে ঘুমায়না,
ঘুমায়না একটা পাখির ছানাও।
বট গাছের ঝরে যাওয়া পাতা শিশিরের চুমু পেয়ে
শীতল শিহরণে ঘুমিয়ে পড়ে মৃত্তিকায়- দোয়েলের
নাচে কেপে উঠে দূর্বাঘাস- সূর্যের কিরণের স্পর্শে
আঁকে নববধুর কপালের টিপ অস্থায়ী হয় কখনো।
রাতে বুকে ঘুমিয়ে থাকা দুটি ফুলের মধুরতার যে
মিলন, তাতে চিত্র না আঁকলেও শিৎকারেই ভেঙে
পড়ে দেয়াল, জবাফুল ফোটে উঠে আগুন চোখে।
এক উজবকের পিঠে দাঁড়িয়ে থাকা মেরুদণ্ড হীন
পৃথিবীর কোনো মা বাবা নেই, অথচ সুখের চোখে
তাকালে দেখা যায় সঙ্গম থামেনি কোনো গ্রহে'ই।
তোমাকে যদি প্রশ্ন করা হয়, তোমার পিঠে কতটা
তিল বলতে পারবে? যদি না পারো নিজের নয়নে
দেখে বলতে- তাহলে দাঁড়িয়ে যাও কোন খোলা
দর্পনে সামনে- দর্পনের চোখ না থাকলেও একটা
হৃদয় আছে, যেখানে সকল শ্রেনীর প্রাণীকে আপন
পরিচয় তুলে ধরে, যদিও নিজের পরিচয় জানেনা
সে, অথচ নিজের পরিচয় জেনেও নিজেকে জানা
হয়না কখনো, আসলেই আমরা শ্রেষ্ঠ নাকি নিকৃষ্ট?
শহর থেকে খসে অসুখেরা বুড়িগঙ্গায় স্নান সেরে
মিশে যায় রাস্তায় শুয়ে থাকা ক্ষমতাশীন চোখে।
তখন কাক গুলো উড়ে বেরায় তার আপন শ্লোক শুনাতে
মা'য়ের কোল ছাড়া সন্তান কারো কে শান্তিতে ঘুমায়না,
ঘুমায়না একটা পাখির ছানাও।
বট গাছের ঝরে যাওয়া পাতা শিশিরের চুমু পেয়ে
শীতল শিহরণে ঘুমিয়ে পড়ে মৃত্তিকায়- দোয়েলের
নাচে কেপে উঠে দূর্বাঘাস- সূর্যের কিরণের স্পর্শে
আঁকে নববধুর কপালের টিপ অস্থায়ী হয় কখনো।
রাতে বুকে ঘুমিয়ে থাকা দুটি ফুলের মধুরতার যে
মিলন, তাতে চিত্র না আঁকলেও শিৎকারেই ভেঙে
পড়ে দেয়াল, জবাফুল ফোটে উঠে আগুন চোখে।
এক উজবকের পিঠে দাঁড়িয়ে থাকা মেরুদণ্ড হীন
পৃথিবীর কোনো মা বাবা নেই, অথচ সুখের চোখে
তাকালে দেখা যায় সঙ্গম থামেনি কোনো গ্রহে'ই।
তোমাকে যদি প্রশ্ন করা হয়, তোমার পিঠে কতটা
তিল বলতে পারবে? যদি না পারো নিজের নয়নে
দেখে বলতে- তাহলে দাঁড়িয়ে যাও কোন খোলা
দর্পনে সামনে- দর্পনের চোখ না থাকলেও একটা
হৃদয় আছে, যেখানে সকল শ্রেনীর প্রাণীকে আপন
পরিচয় তুলে ধরে, যদিও নিজের পরিচয় জানেনা
সে, অথচ নিজের পরিচয় জেনেও নিজেকে জানা
হয়না কখনো, আসলেই আমরা শ্রেষ্ঠ নাকি নিকৃষ্ট?
মন্তব্য