এপ্রিলের শেষ ছুটির দিনটা শুরু হলো কেবল,
একটু পরেই মোলায়েম শয্যা থেকে উঠে দাঁড়াবে
ব্যক্তিগত রাত্রীকালীন প্রেমিকা আমার।
একটু পরেই নাক ঘসে ঘসে ব্রেকফাস্ট;
আর্লি রাইজিং আকস্মিক সেক্স।
উফফহ!
পারভার্ট,
না
এক্সজষ্টেড শিল্প!
উফফহ!
নেতানো কুমড়াপটাশ,
ঝুলন্ত ব্যবিলন,
ব্যভিচারী পা,
পতনশীল ধাতুর ক্ষয়,
এই যাঃ
নারী শরীরের ক্যাকটাস খুলে গ্যাছে।
কি শুরু করলেন সকাল সকাল"
বলি ধর্ম কর্ম বলে কিছু তো আছে নাকি?
শ্লীল অশ্লীল বোধ বলে কি আপনাদের ভেতর কিছু নেই?
সামাজিক মাধ্যমে পরিবার নিয়ে থাকতে হয়,
ভদ্র,নম্র হয়ে থাকুন।
না হয় বাবা কেটে পড়ুন।
আগেও তো কবিতা লেখা হতো এত ঝনঝন শব্দ হতোনা।
এই যে উড়ে গ্যাছে পাখি,
ভদ্রগোয়ালে শুন্য গরু,
তাদের আজকাল আমিষ নিরামিষ দুটোই চলে,
আজকাল তারা সারারাত কেপে ঠিকঠাক ভোরবেলায়
পত্রিকার জন্য দৌড়ায়।
হাপাতে হাপাতে ফেরে বাড়ি,
মানুষ ভাবে পত্রিকা পড়ে তবেই শুরু কাজের,
আহ কি মানুষ?
সকালের অনুসন্ধানী রিপোর্ট বলছে অন্য কথা
গাইছে অন্যসুর।
ধর্ষকদের ব্যর্থতায় সাড়ে ছয়বছর পর,
আজকের সকাল - প্রথম সকাল
যেখানে কোন ধর্ষণের কাম উত্তেজক রিপোর্ট না
পেয়ে সোসাইটির সম্মানিতগণ বিরক্ত হয়ে
তুলে নিয়েছেন সব স্বাভাবিক আছে- বিষয়ক ট্রাফিকিং।
হাসিস্রাবে তারা হাতের কাজের ফাঁকেফাঁকে
ধর্ষণ করে গোটা পাচ- কলবেল চেপে
এই এপ্রিলের শেষ ছুটির দিনে ব্যহত করছে জ্বালামুখ,
আমি তাইতো বলি,
ব্যক্তিগত মৃত্যুড্রয়ারে শুয়ে আমি তাইতো হাসি,
উফফফফহ,
পার্ভার্ট,
নখদর্পণ স্ফিতস্ফটিক!
উফফফহ,
হতাশ
হতাশ,
ক্যাথেড্রাল মিথামাইটিন।
উফফফহ,
জ্বলে যাওয়া কথায় পুড়ে যাওয়া ঠোঁটে
ব্যক্তিগত রাত্রীকালীন প্রেমিকার নাভীদেশে
লিখে চলি এত এত মানুষের উজ্জ্বল ভীড়ে
আমি এক স্বতন্ত্র পচে যাওয়া আধখাওয়া মানুষ।
পার্ভার্ট, সব ক্রোমোজোম!!
মন্তব্য